কলকাতা টুডে ব্যুরো:উৎসবের মেজাজে ভোট হোক এবং বাড়তি ভোটের জন্য অতি উৎসাহে এমনকিছু করবেন না যাতে বিতর্ক হয়। বিরোধীরা জানে তারা হারবেই, তাই প্রচারে থাকতে প্ররোচনা দিয়ে নাটক করতে পারে।শনিবার জাগো বাংলার প্রথম পাতাতেই ছাপা হয়েছে এই নির্দেশিকা।
যেখানে কর্মীদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে যাতে কোথাও কোনও অশান্তি না হয়। এরজন্য মূল যে দুটি বিষয় বলা হয়েছে তাঁর মধ্যে একটিতে বলা হয়েছে যে বিরোধীরা প্ররোচনা দেবে কিন্তু সেই প্ররোচনায় পা দেওয়া যাবে না। এর সঙ্গেই বলা হয়েছে যে কর্মীরা যেন অতি উৎসাহে অতিরিক্ত ভোটের আশায় এমন কিছু করে না বসেন যাতে দলের ভাবমূর্তি নষ্ট হয়। শনিবার এই ধরনের একাধিক নির্দেশিকা প্রকাশিত হল জাগো বাংলায়।
এই নির্দেশিকায় সমালোচনা করে বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার বললেন,”সমস্যা হল, জাগো বাংলা পড়ে কে? ওই পেপারের যিনি এডিটর তিনিও পড়েন কিনা তাতেও আমার যথেষ্ট সন্দেহ আছে। তৃণমূল কর্মীরা তো বেশিরভাগ কিছু পড়েনইনা। স্বাভাবিকভাবেই সেখানে কী নির্দেশ দেওয়া হল তা কেউ শুনবে না। আর দ্বিচারিতা হল তৃণমূল কংগ্রেসের চরিত্র। একদিকে সে জাগো বাংলায় বলছে যে কিছু করবেন না, অন্যদিকে তাদেরই নেতারা এসে বলে যাচ্ছেন যে ২০ টির মধ্যে ২০টি চাই, ২৫টির মধ্যে ২৫টি চাই। এই বার্তাগুলির মানে কী হয় তা মানুষ বোঝে। স্বাভাবিকভাবেই তৃণমূল কংগ্রেসের এই দ্বিচারিতা বার বার প্রকাশ্যে এসেছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নিজে বার বার দুরকম কথা বলেন। অতয়েব এই দলের মুখপত্র অথবা কোনও নেতা কী বলল তা কারোর বিশ্বাস করার কোনও জায়গা নেই।”
Topics
SEC BJP TMC Administration Kolkata