কলকাতা টুডে ব্যুরো: এবার রাজ্যের বিভিন্ন হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুর ছাড়লেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী তথা বনগাঁর সাংসদ শান্তনু ,ঠাকুর । পরিস্থিতি সামাল দিতে আসরে বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জে পি নাড্ডা। বিজেপি সাংসদকে ফোন করেছেন তিনি। মতুয়াদের ‘অবহেলা’ নিয়ে কথা হয়েছে দু’ জনের। তবে ক্ষোভ প্রশমন হল কিনা, সে বিষয়ে এখনও কিছুই জানা যায়নি।
কয়েক দিন আগে বিজেপি-র পাঁচ বিধায়ক সুব্রত ঠাকুর, অশোক কীর্তনীয়া, অসীম সরকার, অম্বিকা রায় এবং মুকুটমণি অধিকারীও দলের হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপ থেকে বেরিয়ে গিয়েছিলেন। এরপর সোমবারই বিজেপি-র সব গ্রুপ ছেড়ে বেরিয়ে যান বনগাঁর বিজেপি সাংসদ শান্তনু। আর মঙ্গলবার বিকেল ৫ টায় দলের ওই পাঁচ বিদ্রোহী বিজেপি বিধায়ককে নিয়ে রুদ্ধদ্বার বৈঠক করার কথা তাঁর। তবে কী নিয়ে তিনি সেই বৈঠক করবেন তা অবশ্য এখনও পর্যন্ত জানা যায়নি। শুধু দলীয় সূত্রে জানা গিয়েছে যে, এই বৈঠকেই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবেন তাঁরা। তারপরই গোটা বিষয়টি তিনি প্রকাশ্যে জানাবেন বলে অনুমান রাজনৈতিক মহলের।
আরও পড়ুন : করোনায় আক্রান্ত দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল
শান্তনু ঠাকুরের পদক্ষেপে স্বাভাবিকভাবেই অস্বস্তিতে গেরুয়া শিবির। এই পরিস্থিতিতে ক্ষোভ প্রশমনে আসরে বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জে পি নাড্ডা। ফোনে কথাও হয়েছে দু’জনের। এর আগে শান্তনু ঠাকুরকে তৃণমূলে আসার প্রস্তাব দেন তৃণমূলের প্রাক্তন সাংসদ মমতাবালা ঠাকুর।
আরও পড়ুন : সম্পূর্ণভাবে ভ্যাকসিনেটেড হওয়ার পরেও সস্ত্রীক করোনায় আক্রান্ত জন আব্রাহাম
এই প্রসঙ্গে এদিন জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক বলেন ,”মতুয়ারা নিজের অবস্থান পরিবর্তন করছে। বিজেপির অবস্থান বুঝতে পেরেছেন শান্তনু ঠাকুর, সুব্রত ঠাকুররা। “তৃণমূল কংগ্রেসে যোগ দিতে চাইলে স্বাগত। বললেন জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক।
Topics
JP Nadda Santanu Thakur BJP TMC Administration Kolkata