কলকাতা টুডে ব্যুরো: তিলোত্তমায় ২৫টি মাইক্রো কনটেনমেন্ট জোন চিহ্নিত হয়েছে। এর মধ্যেই রয়েছে বেশ কয়েকটি কনটেনমেন্ট জোন-ও।করোনার বাড়বাড়ন্ত হতেই একটি সেফ হোম চালুর কথা বলেছিল পুরসভা। মঙ্গলবার থেকে আরও ৩টি চালু হচ্ছে।
এ দিম সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে কলকাতার মেয়র ফিরহাকিম জানিয়েছেন যে, কোনও বড় আবাসনে ৪-৫ জন করোনা আক্রান্ত হলেই সেটিকে মাইক্রো কনটেনমেন্ট জোন ঘোষণা করা হবে। বর্তমানে পুরসভার বোরো ৭, ৮, ৯ ও ১০-এ সর্বাধিক মাইক্রো কনটেনমেন্ট জোন রয়েছে।
আরও পড়ুন : রাজ্যে করোনায় দৈনিক আক্রান্ত ৬,০৭৮,কলকাতায় আক্রান্ত ২,৮০১
মাইক্রো কনটেনমেন্ট জোন বৃদ্ধি সম্পর্কে মেয়র বলেন, “এবারের ভাইরাসের সংক্রমণের গতি অনেক বেশি। শহরে দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে কোভিড। তাই পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে, সংক্রমণ রুখতে পুলিশের সাহায্য নিয়ে শহরে আরও অনেক বেশি সংখ্যায় মাইক্রো কনটেনমেন্ট জোন করতেই হবে।” মেয়রের আশা, ১৫ দিন কড়া বিধিনিষেধ জারি থাকার পর পরিস্থিতি অনেকটা নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে।
আরও পড়ুন : আগামী কয়েকদিন বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকবে, জানাল হাওয়া অফিস
মঙ্গলবার থেকে আরও ৩টি চালু হচ্ছে। এগুলি হল- হরিকৃষ্ণ শেঠ লেন (৫০ শয্যা), প্রতিদিন হাউস (২০০ শয্যা) ও গীতাঞ্জলি স্টেডিয়াম (১০০ শয্যার )।
আরও পড়ুন : করোনায় আক্রান্ত শহরের বেসরকারি হাসপাতালের চিকিৎসকসহ স্বাস্থ্যকর্মীরা, পরিকাঠামোয় ব্যাপক ধাক্কার আশঙ্কা
মেয়রের কথায়, কলকাতার জনবহুল অঞ্চল, বাজার এলাকায় দিনে কয়েকবার করে স্যানিটাইজার স্প্রে করা হবে পুরসভার তরফে। ১ লক্ষ মাস্ক বিলি করা হচ্ছে। আরও ৬ লক্ষ মাস্ক বিতরণ হবে। বাজারগুলিতে সচেতনতা প্রচার চলবে। কোনও বিক্রেতা বা ক্রেতা মাস্ক না পড়লে তাঁদের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপের জন্য পুলিশকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন ফিরহাদ হাকিম।
Topics
Bengal Covid19 Vaccine Health Kolkata