কলকাতা টুডে ব্যুরো: কলকাতার ১০৯ নম্বর ওয়ার্ড ডেঙ্গু সংক্রমনের তালিকায় শীর্ষে ছিল। সব থেকে এই এলাকায় ডেঙ্গুর সংক্রমণ হয়েছে বেশি। শনিবার কলকাতা পুরসভার মেয়র ফিরহাদ হাকিম এই এলাকায় সচেতনা প্রচারের জন্য মিছিল করেন। এলাকার পরিদর্শন করেন এবং এলাকার মানুষের কাছে আবেদন করেন বাড়ির ভেতরে বা বাইরে কোথাও জল জমিয়ে রাখবেন না । নিজেদের বাড়ি ও এলাকা পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখার জন্য আবেদন জানান তিনি।এই মিছিলে উপস্থিত ছিলেন বিধায়ক দেবব্রত মজুমদার, কাউন্সিলর অনন্যা ব্যানার্জী সহ অন্যান্যরা।এদিন ফিরহাদ হাকিম মিছিলের শেষে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে নানা ইসুতে নিজের মত ব্যক্ত করেন।পুলিশের দেহগুলিকে ঝাঝরা করে দিতে বলেছেন মহিলা কংগ্রেসের নেত্রী সুব্রতা দত্ত। এই প্রসঙ্গে ফিরহাদের মন্তব্য,সব দিকে বোমাবাজি, এটা সমাজবিরোধী, দুষ্কৃতীরা করছে। এই কথাটা কখনোই একজন নেত্রী বলতে পারেনা। সমাজ বিরোধী তারা এই কথাগুলো বলতে পারে। অভিষেকের গুলি মারার কথাটা একটা কথার পরিপ্রেক্ষিতে বলা হয়েছিল। সেটাকে নিয়ে এখন রাজনীতি করা হচ্ছে।।এই গুলো উস্কানি মূলক কথা বলে মন্তব্য ফিরহাদের।
শান্তনু ঠাকুর প্রসঙ্গে ফিরহাদের(Firhad) মন্তব্য,
<span;>শান্তনু ঠাকুর এখন ঠাকুরনগরে জায়গা পাচ্ছেন না , নিজের দলে নিজেই প্রাপ্ত জায়গা পাচ্ছে না।।এসব বলে প্রাসঙ্গিকতায় ফিরে আসতে চাইছে। নিজেই একলা হয়ে গেছে তখন এসব বলে ফিরে আসতে চাইছেন।পুলিশ আক্রান্ত প্রসঙ্গে ফিরহাদের মন্তব্য,
<span;>পুলিশকে আরো কড়া হতে হবে। আরো সচেতন হতে হবে। সমাজে দুষ্কৃতী থাকবেই কিন্তু দুষ্কৃতিদের বাড়তে দেওয়া চলবে না। সমাজে আইনের শাসন থাকতে হবে। তার জন্য আরো নজরদারি বাড়াতে হবে পুলিশকে।
সিএএ প্রসঙ্গে কলকাতা পুরসভার মেয়র বলেন, এগুলো হবে না । এগুলো ইস্যু করে না। Caa নিয়ে আবার ২০২৪ এর আগে জাগিয়ে তোলার চেষ্টা হচ্ছে। সবাই জানে, এটা কোনদিনই বাস্তবায়িত হবে না। ঠাকুরনগরের বাসিন্দারা তারা ১০০ শতাংশ ভারতীয় নাগরিক।এদের মধ্য দিয়ে পার্লামেন্টে গেছে তাদের মধ্যে দিয়ে মন্ত্রী হয়েছে। এরা ১০০ শতাংশ ভারতীয়। ভারতীয়দের আবার ভারতীয় হওয়ার প্রয়োজন পড়ে না। ভোটার অধিকার রয়েছে। ভোটার তালিকায় নাম রয়েছে। যারা এখন ভারতীয়, তাদেরকে অভারতীয় করে আবার নাগরিকত্ব নিতে হবে। তাহলে যে পার্লামেন্টে রয়েছে বা মন্ত্রিসভায় রয়েছে তাহলে তো তা অসংবিধানিক হয়ে যাবে , মন্তব্য ফিরহাদ হাকিমের।