Home রাজনৈতিক ‘রাজনৈতিক কারণে অর্থনৈতিক ভাবে চাপ সৃষ্টি করা হচ্ছে,’কেন্দ্রকে নিশানা মমতার

‘রাজনৈতিক কারণে অর্থনৈতিক ভাবে চাপ সৃষ্টি করা হচ্ছে,’কেন্দ্রকে নিশানা মমতার

by Soumadeep Bagchi

১০০ দিনের কাজের টাকা ৬ মাস বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। বাংলা ঘর তৈরির পরিকল্পনা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। এই টাকা এখান থেকে তুলে নেয়, তার কিছু শতাংশ এখানে দেয়। হঠাৎ দেখছি রাজনৈতিক কারণে অর্থনৈতিক ভাবে চাপ সৃষ্টি করা হচ্ছে।”নেতাজি ইন্ডোরে রাজ্য সরকারের স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ড বিতরণ অনুষ্ঠানে এদিন কেন্দ্র কে তোপ দাগলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি আরও বলেন, ” এখন রাজ্যে ৭ হাজার নতুন স্কুল। ২ হাজার স্কুল মাধ্যমিক এবং উচ্চ মাধ্যমিক স্তরে উন্নীত হয়েছে। ৪ হাজারের বেশি ইংরাজি, হিন্দি, নেপালি, ওড়িয়ার স্কুল চলছে। ১কোটি ৩ লাখ পড়ুয়া সবুজ সাথী পেয়েছে।

উচ্চ মাধ্যমিক পড়ুয়াদের ট্যাব দেওয়া হয়েছে। ১৮,১৬,০০০ ট্যাব দেওয়া হয়েছে। শিক্ষাশ্রী পেয়েছেন ১কোটি ৫ লাখ। স্বামী বিবেকানন্দ স্কলারশিপ পেয়েছে ১৪ লাখ ৬৫ হাজার পড়ুয়া। কিছু কিছু ক্ষেত্রে মাধ্যমিক স্তরে বিনামূল্যে বই দেওয়া হয়। ছাত্র ছাত্রীরা ভালো করে পড়ুশুনা করবেন। ২৬টা জেলায় আইএএস, আইপিএস ট্রেনিং নেওয়া হবে। বাংলার মেধা নিয়ে সবসময় গর্ব করি। আইটিআই এবং পলিটেকনিকে আমরা স্কিল ট্রেনিং দিচ্ছি। ৩০ হাজার চাকরি তৈরি হয়ে গিয়েছে।

এর মধ্যে অনুষ্ঠানের মাধ্যমে প্রশিক্ষণপ্রাপ্তদের হাতে চাকরি তুলে দেওয়া হবে। মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায় আরও বলেন, “এখন তো জগত হাতের মুঠোয় চলে এসেছে। আমাদের সময় খুব কম স্কলারশিপ ছিল। এখন দেখুন মেয়েদের স্কুল থেকে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত কন্যাশ্রী ১,২ এবং ৩ রয়েছে। সংখ্যালঘুদের জন্য ঐক্যশ্রী রয়েছে। পিছিয়ে পড়া শ্রেণীদের জন্য স্বামী বিবেকানন্দ স্কলারশিপ আনা হয়েছে। প্রাথমিক শিক্ষায় বাংলার সর্বশেষ্ঠ।

উচ্চশিক্ষায় যাদবপুর এবং কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় প্রথম এবং দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে। অনেক বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ও ভালো ফল করছে। তাদের বলব ইঞ্জিনিয়ারিং এবং ডাক্তারিটাকেও গুরুত্ব দিন।” এদিন তিনি বলেন, “যাঁরা কাজ করেন তাঁরা ভুল করেন। কাজ করতে গিয়ে ভুল হলে সেটা পরে শুধরে নেওয়া যায়। আমার অনেক সময় মনে হয় আমরা যখন ছোট ছিলাম কত ছোট ছোট কবিতা পড়তাম। সেগুলো নিয়ে কখনও প্রশ্ন ওঠেনি। আয় বৃষ্টি ঝেপে।এই নিয়ে কখনও প্রশ্ন ওঠেনি।

 

এরা যে কি গ্রুপ আমি জানা না। তারা সমাজে একটা বড় অংশ। আমি সম্মান করি। কিন্তু আমি ভাবতে বলব। আপনি যখন বাচ্চার জন্য কিছু তৈরি করবেন, আপনাকে বাচ্চা সাজতে হবে। আপনার মনটাকে বাচ্চার মতো হতে হবে। তবেই আপনি বাচ্চাকে বাচ্চার মতো শিক্ষা দিতে পারবেন। ছাত্র-ছাত্রীদের মনের কথা বুঝতে হবে। কেউ কেউ আছে পুরোটা না দেখেই হঠাৎ চিৎকার করতে শুরু করল। আগেরকার কবিতার বইগুলো দেখে নিন। অনেক কিছু চোখে পড়বে। তাই আজকে গর্ব করে বলি এই শিক্ষার সবটা বাংলার মাটি থেকে উঠে এ

Related Articles

Leave a Comment