কলকাতা টুডে ব্যুরো: বিজেপি আইন অমান্য কর্মসূচি ঘিরে রণক্ষেত্র মালদা। ব্যারিকেড ভেঙে এগনোর চেষ্টা বিজেপি কর্মী-সমর্থকদের। বিক্ষোভ মিছিলের নেতৃত্ব দিচ্ছিলেন সুকান্ত মজুমদার ও সাংসদ খগেন মুর্মু সহ অন্যন্যরা। শুক্রবার সকালবেলা আইন অমান্য এই অভিযান শুরু হয়। মালদার অসুল মার্কেট এলাকা থেকে র্যালি শুরু হয়।
১৩ই সেপ্টেম্বর নবান্ন অভিযানের সমর্থনে মালদহ সেতু মোড় থেকে রথবাড়ি পর্যন্ত বিশাল মিছিলের আয়োজন করা হয়। ধীরে-ধীরে সেটি এগোয় ফোয়াড়া মোড় পর্যন্ত। এরপর প্রশাসনিক ভবনের দিকে মিছিল পৌঁছতেই বাধা দেওয়ার অভিযোগ ওঠে পুলিশের বিরুদ্ধে। ব্যারিকেড দিয়ে ঘিরে রাখা হয় জেলা শাসকের অফিস। অভিযোগ বিজেপি কর্মীরা সেই ব্যারিকেড ভেঙে এগোনোর চেষ্টা করলে পুলিশের সঙ্গে কর্মী-সমর্থকদের ধস্তাধস্তি বাধে। কয়েকজন কর্মী পুলিশি বাধা উপেক্ষা করেই ঢুকে যান ভবনে। তাঁদের পরে বের করে দেয় পুলিশ। এর পরই শাসকদলকে নিশানা করে শুরু হয় সুকান্তের স্লোগান, ” পিসি চোর ভাইপো চোর, তৃণমূলের সবাই চোর”।
সরাসরি তৃণমূলকে কাঠগড়ায় দাঁড় করিয়ে সুকান্ত মজুমদার বলেন, ” তৃণমূলের সবাই চোর, আমাদের এই আইন অমান্য আন্দোলন, আমরা আজ এসেছি চোরদের ধরার জন্য। গোটা রাজ্যে CBI তদন্তের ফলে একটার পর একটা চোর ধরা পড়ছে। আর এ যেমন তেমন চোর নয়, এ বড়সর চোর। মাছের ব্যবসা করে নিজের মেয়ের নামে 17 কোটি টাকার ফিক্স ডিপোজিট করেছে, এত বড় চোর আমরা জীবনে দেখিনি। তৃণমূলের যদি সব নেতাদের দার করানো যায় যার গায়ে ঢিল ছুড়বের তার সম্পত্তি কোটির ওপরে”
Topics
Sukanta Majumdar BJP TMC Administration Kolkata