Home সংবাদসিটি টকস ‘যে কেউ দায়িত্ব নিয়ে কাজ করতে পারে’ : সুকান্ত

‘যে কেউ দায়িত্ব নিয়ে কাজ করতে পারে’ : সুকান্ত

আমরা কালকে সকালে পুরুলিয়া পৌঁছাব মূলত আমাদের পঞ্চায়েত ভোটকে কেন্দ্র করে পঞ্চায়েত নির্বাচনে যারা দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মী আছে অঞ্চল স্তত্র শুরু করে জেলা স্তর আলাপ আলোচনা থেকে শুরু করে তাদের প্ল্যানিং শোনা এবং সংগঠনের কাজ কতদূর হয়েছে এই বিষয়ে আলোচনা চলবে

by Kolkata Today

কলকাতা টুডে ব্যুরো: আমরা কালকে সকালে পুরুলিয়া পৌঁছাব মূলত আমাদের পঞ্চায়েত ভোটকে কেন্দ্র করে পঞ্চায়েত নির্বাচনে যারা দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মী আছে অঞ্চল স্তত্র শুরু করে জেলা স্তর আলাপ আলোচনা থেকে শুরু করে তাদের প্ল্যানিং শোনা এবং সংগঠনের কাজ কতদূর হয়েছে এই বিষয়ে আলোচনা চলবে। পঞ্চায়েতের প্রচার আগেই শুরু হয়েছে কিন্তু মিঠুনদা পঞ্চায়েত ভোটের জেনারেল প্রচারে ব্যবহার করব না আমরা ওনাকে পরবর্তী সময়ে পাবলিক রেলি আনবো এখন মূলত সংগঠনিক বৈঠক আমাদের কর্মীদের সাথে উজ্জীবিত করবে আমার যে সফর সেই সফরে সঙ্গী হয়েছে। রাঢ় বঙ্গের প্রচারে কোনরকম পাবলিক রেলি হবে না আগামী দিনে যখন লোকসভা নির্বাচনকে কেন্দ্র করে যখন বড় বড় পাবলিক রেলি হবে তখন মিঠুন চক্রবর্তীকে রাখা হবে

মিঠুন চক্রবর্তীকে নিয়ে দলের অন্তরে ক্ষোভ এই প্রসঙ্গে তিনি বলেন,’ যে কেউ দায়িত্ব নিয়েই কাজ করতে পারে যারা কাজ করতে চান তারা সবাই এই কাজ করতে পারেন কোন অসুবিধা নেই। এরপর বসিরহাটে গোষ্ঠীদ্বন্দ্বে গুলিবিদ্ধ পুলিশ কনস্টেবল সেই প্রসঙ্গে তিনি বলেন, তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্বে পুলিশ এখন টার্গেট ব্যাগ হয়ে গিয়েছে এই পুলিশ যদি দলদাস হয়ে যায় তাহলে এরকমই অবস্থা হবে আজ কনস্টেবল এর গায়ে গুলি লেগেছে এরপরে এসপিদের গুলি খাওয়ার সময় আসবে তৃণমূল কংগ্রেস বোম বন্দুক জড়ো করে এই পঞ্চায়েত লুট করা সার্টিফিকেট পাবে কেন্দ্র কোটি কোটি টাকা পাঠাবে সেই পঞ্চায়েতে টাকা কারা লুট করবে সেই নিয়ে লড়াই হবে।’

অনুব্রত মণ্ডল প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “মুখ্যমন্ত্রী বিধানসভা নির্বাচনের সময় বলেছিলেন ডবল ডবল চাকরি হবে অনুব্রত বাবু ডবল ডবল গ্রেপ্তার হলো আমরা দেখতে পেলাম কিছুদিন আগে তৃণমূল নেতারা প্রচারের জন্য দিল্লি চলো দিল্লি চলো শুরু করেছিল এখন কেউ তৃণমূল নেতারা দিল্লি যেতে চাইছেন না নিয়ে তো যেতেই হবে, গিয়ে দিল্লির লাড্ডু খেতে হবে দিল্লি গেলে মুখ খুলে দেবে সেই ভয়ে চেষ্টা করছে যাতে না যেতে পারে যারা কোর্টে তাদের যারা লড়ছে ফিস কত।”

মমতা ব্যানার্জীকেও ছাড়েননি সুকান্ত। মুখ্যমন্ত্রীর বক্তব্যের পাল্টা তিনি বলেন,’ মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রীর হাতে এই মুহূর্তে কিছু নেই গোটা রাজ্যটা একটা ভয়াবহ পরিস্থিতি পরিণত হয়েছে প্রশাসন ও তার হাতে আছে কিনা আমার সন্দেহ আছে গোটা রাজ্যের হালিগঞ্জদের হাতে প্রশাসন চলে গিয়েছে রেফার রোগ যেটা বলছেন উনি সবটাই জানেন জেলায় জেলায় যে নীল সাদা বিল্ডিং তৈরি হয়েছে সেটা সুপার স্পেশালিটি হাসপাতাল বলা হয় বাকি কিছু নেই সেখানে ডাক্তারবাবুরা কি করবে ঢাল নেই তরবারি নিধিরাম সর্দার। ‘

Related Articles

Leave a Comment