Home সংবাদসিটি টকস ধর্মীয় বিভাজনের নামে উত্তেজনা তৈরি করে শকুনের রাজনীতি করছে বিজেপি আর সিপিএম’ মন্তব্য কুনালের

ধর্মীয় বিভাজনের নামে উত্তেজনা তৈরি করে শকুনের রাজনীতি করছে বিজেপি আর সিপিএম’ মন্তব্য কুনালের

একবালপুরকাণ্ড নিয়ে বিজেপির  আক্রমনের পাল্টা নিশানা শানালেন তৃণমূল কংগ্রেস নেতা কুণাল ঘোষ

by Kolkata Today

কলকাতা টুডে ব্যুরো: একবালপুরকাণ্ড নিয়ে বিজেপির  আক্রমনের পাল্টা নিশানা শানালেন তৃণমূল কংগ্রেস নেতা কুণাল ঘোষ। তৃণমূল নেতার পরামর্শ, নিজেরা যে রাজ্যগুলিতে ক্ষমতায় আছে, সেখানকার আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির দিকে নজর দেওয়া উচিত বিজেপির।

সোমবার কুণাল ঘোষ বলেন, ‘দুর্গোৎসব এবং কার্নিভ্য়াল সফলভাবে হওয়ার পর, অতৃপ্ত আত্মা, মানসিকভাবে হতাশাগ্রস্থ বিজেপি, শকুনের রাজনীতি করছে। এই যে এত জায়গায়,  লোক নেমেছে, ১০ থেকে ১২ টা লোক।  টিভি ক্যামেরা, পুলিশ যত আছে, তার থেকে বিজেপির লোক কম ! জনগণকে একটু বিরক্ত করে ওরা প্রচারে থাকতে চাইছে। যেখানে একটা বিচ্ছিন্ন গণ্ডগোল। অন্য রাজ্য দেখুন।’ বলে পশ্চিমবঙ্গের কথা ইঙ্গিত করে বলেন, ‘একটা গণ্ডগোল হয়েছে, সেটা দুটি ব্যক্তির মধ্যে হতে পারে, ক্লাবের মধ্যে হতে পারে,  সেটা মানুষ থামিয়েছেন, পুলিশ থামিয়েছেন, সেটা ধর্মীয় রং দিয়ে, যেভাবে প্ররোচনার রাজনীতি করছে বিজেপি,  আর তার সঙ্গে তার দুই লেজুর, কংগ্রেস এবং সিপিএম কুৎসা করতে নেমেছে ! ধর্মীয় বিভাজনের নামে উত্তেজনা তৈরি করে শকুনের রাজনীতি করছে বিজেপি আর সিপিএম।” এরপর  উত্তরপ্রদেশ ও ত্রিপুরায় তৃণমূল কংগ্রেস কীভাবে বাধার সম্মুখীন হয়েছে, মনে করান কুণাল ঘোষ।

কুণালের পাল্টা অভিযোগ করে বলেন, ‘নিজেরা যে রাজ্যগুলিতে ক্ষমতায় আছে, সবার আগে সেখানকার আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির সামলানো উচিত বিজেপির। পশ্চিমবঙ্গ শান্তিপূর্ণ রাজ্য। কোনও ব্যক্তি যদি উত্তেজনা ছড়ানোর চেষ্টা করেন, তাহলে তাঁকে আটক বা গ্রেফতার করতে পারে পুলিশ। একবালপুরে শান্তি ফিরিয়ে আনতে সক্ষম হয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দা এবং পুলিশ আধিকারিকরা। পুলিশ বিজেপির নেতাদের আটকে দিয়েছেন। যখন হাথরাসে ধর্ষণের শিকার তরুণীর পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে তৃণমূল কংগ্রেসের সাংসদরা দেখা করতে যাচ্ছিলেন, তখন উত্তরপ্রদেশে তাঁদের আটকে দেওয়া হয়েছিল।’

Related Articles

Leave a Comment