Biometric Attendance:
বন্ধ হয়ে যেতে পারে ‘ধার’ করে আনা শিক্ষক-চিকিৎসক। একাধিক মেডিক্যাল কলেজের ক্ষেত্রেই আসন সংখ্যা বৃদ্ধির জন্য অনেক সময়েই অন্য জায়গা থেকে শিক্ষক-চিকিৎসক ‘ধার’ করে আনা হয় শিক্ষক-চিকিৎসক, এবার সেই ব্যবস্থা ঠেকাতে নতুন নির্দেশিকা জারি করছে ন্যাশনাল মেডিক্যাল কমিশন। সম্প্রতি এক নতুন নির্দেশিকায় এনএমসি জানিয়েছে, ২০২৪-’২৫ শিক্ষাবর্ষ থেকে সমস্ত মেডিক্যাল কলেজে শিক্ষক-চিকিৎসকদের জন্য আধার-ভিত্তিক বায়োমেট্রিক হাজিরা ব্যবস্থা চালু করতেই হবে। ‘গ্র্যাজুয়েট মেডিক্যাল এডুকেশন বিধি, ২০২৩’-এর পরিমার্জিত সংস্করণে এই নিয়ম যোগ করা হয়েছে। স্পষ্ট বলা হয়েছে, বায়োমেট্রিক ছাপ হিসেবে সংশ্লিষ্ট শিক্ষক-চিকিৎসকদের মুখের ছবি নথিভুক্ত করতে হবে।
এই নিয়মে স্পষ্ট বলা হয়, বায়োমেট্রিক ছাপ হিসেবে সংশ্লিষ্ট শিক্ষক-চিকিৎসকদের মুখের ছবি নথিভুক্ত করতে হবে। তা শুধু এনএমসি-কে পাঠালেই হবে না, সংশ্লিষ্ট মেডিক্যাল কলেজের ওয়েবসাইটেও দৈনিক ভিত্তিতে আপডেট করতে হবে।
স্বাস্থ্যকর্তাদের মতে বায়োমেট্রিক, অর্থাৎ মুখের ছবি এবং অন্য দিকে আধার নম্বর যুক্ত থাকার ফলে কোনও শিক্ষক-চিকিৎসকের পক্ষে একাধিক কলেজের শিক্ষক-তালিকায় নাম রাখা সম্ভব হবে না। যদি হয়, সেটি এনএমসি-র সফটওয়্যারে আটকে যাবে।