বিনোদনের সমস্ত রসদ সেখানে পূর্ণমাত্রায় থাকে, কিন্তু কোথাও বাঙালির চেনা নান্দনিকতায় বা বাঙালিয়ানায় যা বিন্দুমাত্র বিঘ্ন ঘটায় না। টানা কয়েক দশক ধরে সিনেমাপাড়া দিয়ে যেতে যেতে তিনি রুচিশীল কিন্তু বিনোদনোজ্জ্বল ছবি-নির্মাণের যে অপূর্ব তারুণ্যময় কলা ও কৌশলের উত্তরাধিকার রেখে গেলেন, কে লইবে সেই কার্য? কেউ আছেন কি তাঁর যোগ্য অনুজ, ‘আংটি চাটুজ্যের ভাই’?
তরুণ মজুমদারের জন্ম ১৯৩১ সালে। প্রতিভাবান এই বাঙালি পরিচালকের ঝুলিতে রয়েছে ৪ টি জাতীয় পুরষ্কার, ৭ টি বিএফজেএ সম্মান, ৫ টি ফিল্ম ফেয়ার পুরষ্কার, একটি আনন্দলোক পুরষ্কার। ১৯৯০ সালে তরুণ মজুমদারকে পদ্মশ্রী সম্মানে ভূষিত করা হয়। যদিও এ শহরের থেকে সবথেকে বড় পুরষ্কার তিনি পেয়েছেন যেটা, তা হল মানুষের ভালোবাসা। তাই তরুণকে নিয়েই যে যেতে চায়, এ শহর আরও এক আলোকবর্ষ।