প্রসঙ্গত, একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণির জন্য সহকারী শিক্ষক নিয়োগের জন্য স্টেট লেভেল সিলেকশন টেস্টে পরেশ অধিকারীর মেয়ে অঙ্কিতা অধিকারী পেয়েছিলেন ৬১ নম্বর। আর এই মামলায় মামলাকারী ববিতা সরকার পেয়েছিলেন ৭৭ নম্বর। কলকাতা হাইকোর্টের রায়ে বলা হয়েছে, প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় এই নম্বরের ফারাক আসলে অনেকটা। তার থেকেও বড় কথা হল, ববিতা সরকার পারসোনালিটি টেস্ট দিয়েছিলেন।
তাতে ৮ নম্বর পেয়েছিলেন। কিন্তু অঙ্কিতা অধিকারী পারসোনালিটি টেস্টই দেননি। এর থেকেই পরিষ্কার যে অঙ্কিতা অধিকারীকে মেধা তালিকায় আমদানি করা হয়েছিল। মেধা তালিকা তথা ওয়েট লিস্টে ২০ নম্বরে ছিলেন ববিতা সরকার। অঙ্কিতাকে ১ নম্বরে ঢোকানোয় ববিতা চলে যান ২১ নম্বরে। এই অবস্থায় মেধা তালিকা থেকে প্রথম ২০ জনকে নিয়োগের সুপারিশ করা হয়। ফলে ববিতা বঞ্চিত হন।